রাজনৈতিক অস্থিরতায় বাংলাদেশ Bengali Share TweetBengali translation of Bangladesh in ferment (May 22, 2012)বাংলাদেশের দুই তৃতীয়াংশ কর্মশক্তি এখন ও গ্রামে বসবাস করে । যেখানে জাতীয় আয়ের ১৯% আসে কেবল মাত্র কৃষি থেকে ,যা ১৯৭৪ সালে আসত ৫৮ % হারে । এদেশের ৬০% রপ্তানী হয় র্গামেন্টস বিভাগ থেকে যা এই দেশটিকে দুনিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম বস্্র রপ্তানী কারক দেশে পরিনত করেছে । ইহাই সম্ভবত সবছেয়ে স্বল্পমজুরীর জন্য গার্মেন্টস শিল্প মালিকদেরকে অধিক হারে মুনাফা প্রদান করছে । এই শিল্পের প্রধান শ্রমিক হলেন মহিলাগন যাদের জীবন অত্যন্ত দুর্বিসহ অবস্থায় আছে । একজন সংবাদিকের নিকট কথা বলতে গিয়ে একজন মহিলা র্গামেন্টস শ্রমিক বলেন যে, “ আমাদেরকে তো পতিতাদের মত বিবেচনা করা হয় ; কারন আমাদের কাজের পরিবেশ তো তাদের চেয়ে ও খারাপ” । বিগত ৫ বছরে প্রায় ৫০০ জন র্গামেন্টস শ্রমিক মারা গেছেন, যার প্রধান কারন হলো ফ্যাক্টরী সমূহে আগুন লেগে মৃত্যু, বেশীর ভাগ সময়ই বৈদ্যতিক ত্র“টি ও অবহেলা জনিত দূর্ঘটনার সময় কারখানার গেইট লাগানো ছিল । বিপুল সংখ্যক শ্রমিক রাত্রিবেলা মাটিতে ঘুমায় এবং পরদিন কাজে যায় এবং কর্মসময় অতিবাহিত করে, কোন কোন সময় বার্তি সময় ও তাদেও কাজ করতে হয় । তারা সাধারত গড়ে ৩৬ ডলারের সমপরিমান অর্থ মাসে আয় করে । তাদের এই আয় নিজেদের খাবার সহ অন্যান্য অতি প্রয়েজনীয় ব্যয় নির্বাহের জন্য একেবারেই যতেষ্ট নয়, যেখানে ঘোষিত মূদ্রাস্পিতির হার হলো ১০.৫ % । প্রচন্ড চাপ, নির্দয় ও সীমাহীন শোষন প্রক্রিয়ার পরিবেশে কাজ করে ও শ্রমিকগণ র্গামেন্টস শিল্পকে আজ বিশ্বের উল্লেখ যোগ্য ব্র্যান্ডে উন্নিত করতে পেড়েছে । এমন কি আমেরিকার উল্লেখযোগ্য কয়েকটি পোষাক ব্র্যানেডর দোকান বাংলাদেশের তৈরী পোষাক বিক্রিকরে থাকে । যেমন, টমিহিলজার, নিকি,অ্যাডিডাস,পুমা এবং রেল্ফলোরেন ইত্যাদী । অফিসিয়ালী অ্যাডিডাস লন্ডনে অনুষ্টিত অলিমপিক গমস ২০১২ এর ৭০,০০০ জন স্বেচ্ছাসেবক কে পোষাক সরবরাহ করবে । এডিডাস ১০০মিলিয়ন পাউন্ড স্টারলিং মূল্যের খেলাধূলার পোষাক বিক্রির পরিকল্পনা করেছে । অথচ পরিতাপের বিষয় হলো, শ্রমিকদেরকে পেটানো হয়, গালিগালাজ করাহয়, এবং তাদেরকে বিনাবেতনে ও নামমাত্র বেতন দিয়ে দিনে পর দিন কাজ করানো হচ্ছে ; শ্রমিকদেও মধ্যে বেশীর ভাগই হলো মহিলা শ্রমিক, যাদেরকে নির্যাতন নিপিড়নের সাথে সাথে যৌন নিপিড়নের ও ব্যাপক অভিযোগ আছে । এছাড়া, অবৈধভাবে দির্ঘসময় কাজ করানো, এমকি দনে ১৮ ঘন্টাও কাজ করানোর রেকর্ড রয়েছে অথচ বেতন দেয়া হয় খুবই স্বল্প ।একটি বিখ্যা পোষাক শিল্প কোম্পানীর একজন শ্রমিক নেতা আমিনূল ইসলামকে অপহরন করে, নির্যাতন করে আইন শৃংখলায় নিয়োজিত বাহিনী মেরে ফেলেছে । তার এক মাত্র অপরাধ শ্রমিকদেরকে সংগঠিত করে তাদের জীবন মান উন্নয়ন ও বেতন বৃদ্ধির দাবী আদায় করা । তার হত্যার প্রতিবাদে একটি সাধারণ ধর্মঘট পালিত হয়ে গেল । কেবলাত্র ঢাকায় প্রায় ২০০ গার্মেন্টস ফ্যাক্টরী বন্ধ করে দেয় তাদের শ্রমিকরা । যদি ও বিগত ১৪ মে ধর্মঘটের সমাপ্তি হয় কিন্তু শ্রকিদের উপর নেমে এসেছে সীমাহীন নিমর্ম অত্যাচার । এই অবস্থা শুধুমাত্র র্গামেন্টস শ্রমিকদেও মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয় বরং তা দেশের শহর ও গ্রামের সকল স্থানেই শ্রমিকগণ অকল্পনীয় শোষণ ওদারিদ্রতা ও দুঃখ কষ্টে দিনাতিপাত করছেন । তাদেও শারিরীক ও সামাজিক অবকাঠামো খুবই নাজুক পরিস্থিতিরি স্বীকার । ইহার ফলে প্রকৃত সত্য হলো বাংলাদশের শ্রমিকদের উৎপাদন শক্তি হলো শ্রীলংকার তুলনায় মাত্র ৩০% । বর্তমান সময়ে কৃষি বিভাগে ও দ্রুত সংকট বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং গ্রামীন পরিবেশে ও নানাহ সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে । যে কৃষক চলমান গ্রামীন অর্তনৈতিক সমস্যা থেকে বেড়িয়ে এসে শহরে উঠেছে তাদের অবস্থা হলো জ্বলন্ত কড়াই থেকে লাফ দিয়ে আগুনে পড়ার মত অবস্থা । ২০০৭ সালের বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুসারে ঢাকা শহরের প্রায় অধেৃক মানুষ বস্তিতে বসবাস করছে ,এর সংখ্যা হলো প্রায় ১২ মিলিয়ন । সরকারী বক্তব্য অনুসারেই প্রায় ৪০% লোক দরিদ্রসীমার নিচে বাস করছে। আর শুধুমাত্র ঢাকা এবং চট্রগ্রাম শহরেই ২ মিলিয়ন কিশোরী গৃহ কর্মী হিসাবে কর্মরত। গার্ডিয়ানের মতে, প্রতি ১৫ জন শিশুর মধ্যে ১ জন তাদের ৫ বছর বয়সের আগেই মারা যাচ্ছে । ২৫০,০০০ শিশু মারা যায় প্রতি বছর তাদের জন্মে প্রথম মাসের মধ্যেই । ৫ বছর বয়সী ৪৮.৬% শিশু তাদের বয়সের তুলনায় কম বৃদ্ধি পাচ্ছে অথবা কম ওজনে বেড়ে উঠছে । বিবিসির ভাষ্য অনুসারে প্রায় ৫০% শিশু প্রাথমিক বদ্যালয়ের পাঠ সমাপ্ত করতে পারেনা ; ২৫ জন বিদ্যার্থীর মধ্যে মাত্র ১ জন উ”্চ স্তরের বিদ্যা অর্জনে সফল কাম হয় । স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অবস্থা ও মোটেই ভালো নয় । বাংলাদেশের প্রধান দুই দল আওয়মী লীগ ও জাতিয়তাবাদী দল (বিএনপি ) প্রধানত বর্জোয়া শ্রেণীর প্রতিনিধিত্ব করছে । সংসদীয় গনতন্ত্র খুবই দূর্বল, ভঙ্গুর ও দুর্নীতী পরায়ন । রাজনৈতিক সহিসতা নি দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে । মানবাধিকার সংগঠন প্রতিবেদন প্রকাশ কওে বলেছে এই বছরই ১৫ জন নাগরিক গুম ও নিখুঁজ হয়েছে । ৫১ জন গত বৎসর আর বিগত ২০১০ সালে তার সংখ্যা ছিল ৩০ জন । এর মধ্যে ২১ জনের মৃত লাশ পাওয়া গেছে বাকীদের কোন পাত্তা নেই । এছাড়া বিগত ২০০১-২০০৬ সালে যখন বিএনপি দেশের নেতৃত্বে ছিল তখন ও দেশের অবস্থা আরও খারপ ছিল । তাদের পারস্পরিক দ্বন্ধ বাংলদেশের পুজিঁপতিদের বিভিন্ন বিভাগের প্রতিযোগীতার তিব্রতাকেই প্রকাশ করে । সত্যিকার অর্থে বাংলাদেশের সরকার সমূহ বিগত দুই দশক বিশ্ব ব্যাংক ও আই এম এফ এর কর্মসূচীই বাস্তবায়ন করে এসেছে । যা সাধারণ জনগনের দুঃখ দূদশার্কে শুধু বাড়িয়েছে । প্রধান নেতৃত্বশীল দল গুলোর জাতীয় সমস্যার সমাধানে ব্যার্থতা ধর্মীয় মৌলবাদী দল গুলোকে রাজনীতিতে জায়গা কওে দিয়েছে এবং রাষ্ট্র পরিচালনার মত বিষয়ে অংশীদারিত্ব করার সুযোগ এনে দিয়েছে । ইহাই বাংলাদেশী বুর্জোয়াদের দেওলিয়াত্ব ও নষ্টামী প্রকাশ করেছে, তারাই প্রধান দুই দলে প্রতিনিধিত্ব করছেন এবং জাতীয় সমস্যার সমাধানে এবং সাধারণ মানুষের কষ্ঠ লাগবে তেমন কোন ভূমিকাই রাখতে পারেনি। বরং চরমভাবে র্ব্যাথ হয়েছে । এই বাংলাদেশে এপযর্ন্ত বহুবার জগন্য সামরিক শাসন এসেছে এর মধ্যে প্রায় ১৯ টি ক্যু এর উদ্যোগ র্ব্যাথ হয়েছে । চলমান গণতন্ত্রের যে অবস্থা তাতে মনে হয় হয়ত আবার সামরিক জন্তা কর্তৃত্ব গ্রহন করতে বন্দুকের নল পরিস্কার করছে । এপযর্ন্ত বাংলাদেশের শ্রমিক ও মেহেনতী মানুষ চোখ বুঁেজ দুটি রাজনৈতিক দলের সীমাহীন অপরাধ এবং শাসকদের অবজ্ঞা অবহেলা সহ্য করে এসেছে ।এখনও প্রকৃত জাতিয়তাবাদী চেতনার উদ্দেশ্য সঠিক ভাবে অর্জিত হয়নি , সিমানার উপারেই পার্শ্ববর্তী পশ্বিম বঙ্গেই বসবাস করছে একই জাতিয়তার মানুষ । এখন ও কৃষি বিপ্লব সম্পূর্ণ করতে অনেক বাকী । স্যাকুলারিজমের বিষয়টি এখন ও নাম মাত্র ব্যবহার করা হয় এবং ইসলামীক রীতিনীতিকে সামাজিক ও নৈতিকথার প্রশ্নে অুসরন করা হয় । ঐতিহাসিক দায়িত্ব হিসাবে যে, একটি শিল্প সমৃদ্ধ দেশ হিসাবে গড়ে উঠার কথাছিল তা আজ ও অধরই রয়ে গেল । বিকল্প ও যৌথ উদ্যোগে উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় আর্থসামাজিক উন্নয়রে মডেলই সামাজিক অস্থিরতা ও দ্বন্ধের অবসান ঘঠাতে পারে । ইহা হরো সেই দেশ যা একবার নয় দুবার স্বাধীনতা অর্জন করেছে বিগত ছয় দশকে । ১৯৪৭ সালে স্বাধিনতা অজর্ন করেছে ব্রিটিশ রাজের বিরোদ্ধে । সেই মহান স্বাধিনতা ও কুৎসিত ধর্মীয় কারনে বিভক্তির কারণে সুফল বয়ে াানতে পারেনি কারণ ইতিমধ্যেই ইংরেজগণ তাদের এদেশীয় দালালদেরকে আয়ত্ব করে তাদের উপনিবেশীক শাসন বজায় রাখার ব্যবস্থা পাকা করে ফেলে । কেঙ্গলকেই বেশী চাপে ফেলে ইংরেজরা কারণ তাদেও বিরুদ্ধে বাঙ্গালীরাই প্রথম এবং অধিক মাত্রায় প্রতিরোধ আন্দোলন গড়ে তুলে । বিংশ শতাব্দীর সূচনা লগ্নে যখন স্বাধিনতার সূত্রপাত হয়েছিল তখন কোলকাতায় কুধিমরাম বুস এবং কানাইলাল দত্তকে আলিপুর ষরযন্ত্রের মামলায় ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়েছিল । ধর্মীয় গোড়াঁমীর কারনে বহু মূল্যবান চেতনাই আজ হারিয়ে গেছে । পরবর্তী স্বাধিনতা আসে ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে । পশ্চিম পাকিস্তানের উপনিবেশীক কায়দায় চলে আসা জাতিগত বৈষম্য শোষন আর নিপিড়নের বিরুদ্ধে । সেই স্বাধিনতা সংগ্রামে নর পিচাশ ঘৃন্য জানোয়ার কাপুরুষ পাকিস্তানী আর্মী ও তাদের দোষর জামায়াতে ইসলামীর ঘাতকেরা প্রায় ৩ মিলিয়ন লোককে হত্যা কওে এবং ২০০,০০০ জন নারীর ইজ্জত নষ্ট করে । শ্রেণী সংগ্রমের চেতনায় ১৯৬৮ সালের বিপ্লবী পরিবেশ তৈরী হয়েছিল পূব ও পশ্চিম উভয় পাকিস্তানে । সেই পরিবেশ ছিল াাজিক ভাবে অত্যন্ত বিস্ফোরক প্রকৃতির ; গণমানুষ জেগে উঠেছিল ঢাকার শিল্পাঞ্চলে, ঢাকার বাহিরে গ্রামে গ্রামে । শ্রমিক ও কৃষক দলে দলে ঢাকায় এসেছিল প্রতিবাদ জানাতে । রাষ্ট্র অচল হয়ে পড়েছিল, গ্রাম গ্রমান্তরে বিদ্রোহের আগুন ছড়িয়ে পড়েছিল । তখন রাষট্রীয় কর্তৃত্ব দখলকরা মোটেই কোন কঠিন বিষয় ছিল না । তবে সঠিক নেতৃত্বের অভাব ছিল । সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব সাধনের মত নেতা অনুপস্থিতি আর বিপ্লবী সংগঠনের অভাবেই শ্রেণী সংগ্রাম রূপান্তরিত হয় একটি জাতিয়তাবাদী আন্দোলনে । তবে পাকিস্তানী বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোষরদেরকে জনগণ পরাজিত করে এবং তাদের সহযোগী সাম্রাজ্যবাদীরা ও পরাজিত হয় যুদ্ধের ময়দানে । সেই সময়ে যেসকল এলাকা মুক্ত হচ্ছিল তখন স্থানীয় কৃষক ও শ্রমিকগণ সৌভিয়েত কায়দায় পঞ্চায়েত প্দ্ধতীর প্রবতর্ন করতে শুরু করেছিল । একটি নতুন শক্তির আগমন ঘটছিল আর পুরাতর ব্যবস্থাটির বিদায় ঘন্টা বেজে উঠেছিল । এই একটা ভয় বাংলাদেশের বাহিরে সীমান্তের উপারে পশ্চিম বঙ্গে ও ভারতের অন্যান্য অঞ্চলে ও ছড়িয়ে পড়েছিল । আর এ কারনেই ভরতীয় সৈন্যরা পূর্ববঙ্গে প্রবেশ করে ফলে গৃহযুদ্ধ রূপ নেয় জাতীয় আন্দেলনে ও যুদ্ধে । তাই পাকিস্তানী সৈন্যদেরকে নিরাপদে সরিয়ে আনার জন্যই তাদের স্বর্গরাজ্য ভারতে নিয়ে আসা হয় যাতে তারা নিরাপদে বাড়ী ফিরতে পারে। সেই সময় আমেরিকার সপ্তম নৌবহর বঙ্গোপসাগরে আসে, যদি ভারতীয় বাহিনী বাঙগালীদের গণবিদ্রোহ দমনে ব্যার্থ হয় তা হলে নিজেই তা দমন করতে। জাতীয়তাবাদী বুর্জোয়রা তখন ভারতীয় নুন নেমক খেয়ে কোলকাতা কেন্দ্রীক জীবন কাটাচ্ছিলেন । সেই সময় পুঁিজবাদ নিরাপদ হয় । কিন্তু সেই পুঁিজবাদের শোষন নিপিড়ন চলতেই থাকে । দ্বিতীয়বার স্বাধীনতা লাভ করার পর ৪২ বছর অতিক্রান্ত হলো কিন্তু সাধারণ মানুষের দুঃখ যন্ত্রনার কোন পরিবর্তন হয়নি অবসান ঘটেনি দারিদ্রতার । এখনও বেশীর ভাগ মানুষ দরিদ্র,বঞ্চিত ও সমিাহীন শোষনের শিকার । তাই শ্রমিক ও তরুনরা এই পরিস্থিতির পরিবর্তন চায় । সত্যিকার স্বাধিনতার জন্য, শ্রেণী শোষন থেকে মুক্তির জন্য এবং পুঁজিবাদী ব্যবস্থা থেকে তারা মুক্তি চায়, যা তাদের জীবনকে করে তুলেছে দুর্বিসহ । বাংলাদেশের শাসক শ্রেণী সমস্যার সমধানে সম্পূর্নরূপে ব্যার্থ হয়েছে । তারা দেশটাকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে । একটি নতুন বিপ্লবের পটভূমি ইতিমধ্যেই সমাজে তৈরী হয়ে আছে । এবার যদি সফল হওয়া যায় তবে তা সমগ্র সাঊথ এশিয়ায় ।